Sunday, 28 November 2010
ফিল্মী নটীর সাথে রক্তাক্ত চুদাচুদি
আজকাল ফাইভস্টার হোটেল মানেই এলাহি ব্যাপার। তারউপরফাইভস্টার ডিলাক্স মানে আরো বিলাসবহূল। হোটেলের এক একটা স্যুট এর কমকরেভাড়া পনেরো থেকে বিশ হাজার। কজনের ভাগ্যে জোটে? এক রাত্রি পেরোনো মানেইপকেট থেকে অতগুলো টাকা খস করে বেরিয়ে গেল। সেখানে পরপর তিনরাত্রি স্যুট টাবুক করেছে নাম করা ফিল্মি প্রোডিউসার রুদ্রনীল সেনগুপ্ত। তাও আবার রিয়ারজন্য। সাধারন একটা মেয়ে, যার এখনো সিনেমা জগতে প্রবেশই ঘটেনি। নায়িকা নাহয়েই এই। আর নায়িকা হলে তারপরে? তখন বোধহয় রাজপ্রাসাদও ছোট পড়ে যাবে রিয়ারকাছে। ভাবতে ভাবতেই আনন্দে আর খুশীতে রিয়ার মনটা গর্বে ভরে উঠছিল। এই নাহলে ফিল্মি জগত? অনেক ঘাম ঝড়িয়ে এ লাইনে নাম কিনতে হয়। তবেই না লোকে পয়সাদিয়ে টিকিট কেটে হলে ঢোকে। আজকের রিয়া যখন কালকের স্টার হবে তখন ওর জন্যওলোকে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে টিকিট কেনার জন্য। ওফঃ ভাবতে ভাবতেই সারাশরীরে যেন রোমাঞ্চ অনুভব করছে রিয়া। ধন্যবাদ রুদ্রনীলকেও। এই অফারটা শেষপর্যন্ত না পেলে এ জীবনে নায়িকা হওয়ার সাধ অপূর্ণই থেকে যেত। ভাগ্যিসরিয়াকে দেখেই চোখে পড়ে গেছিল রুদ্রনীলের। একেবারে পাকা চোখ। নামকরা কতহিরোয়িনকেই যে ও সুযোগ দিয়েছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। প্রস্তাবটা পেয়েই সঙ্গেসঙ্গে লুফে নিতে দেরী করেনি রিয়া। হাজার হোক এ রকম নায়িকা হওয়ার সুযোগজীবনে কতজনের আসে? রিয়া যে পেয়েছে, তারজন্যই ওকে একটু খুশী করার আবদার মেনেনিতে হয়েছে রিয়াকে। তিনরাত্রি রিয়ার শরীরের রসধারার স্বাদ গ্রহন করবেরুদ্রনীল। রিয়ার ওপরে নিজের বীর্যধারা বর্ষন করবে রুদ্রনীল। আবদার এটুকুই।তারপর তো রিয়া স্বনামধন্য নায়িকা। হাজার প্রোডিউসারের লাইন পড়বে ওকে নতুনবইতে সই করার জন্য। রুদ্রনীলকে হয়তো মনেও রাখবে না। রিয়াও চলে যাবে নাগালেরঅনেক দূর। অনেক নায়ক তখন ওর প্রেমে পড়বে। আর পুরোন কথা মনেও থাকবে না।নায়িকা হবার সুবর্ণ সুযোগ নিতে হলে এটুকু রিস্কতো নিতেই হবে, নইলে ভাগ্যেরদরজা খুলবে কি করে? রুদ্রনীল ওকে বলেছিল-তোমাকে দুদিনসময় দিচ্ছি, আমাকে ভেবেচিন্তে উত্তর দিও। রিয়া একমূহূর্ত দেরী করেনি। কয়েকটাছোটখাটো মডেলের রোল করে আর যেন পোষাচ্ছে না। এইবার একটা বড় সুযোগ নিতেইহবে। দরকার হলে নিজের শরীর বিলিয়েও। এমন সুযোগ কোন কারনেই হাত ছাড়া করাযাবে না। সকালবেলা রিয়াকে ফোন করে বলেছিলরুদ্রনীল। -তোমার জন্য স্যুট বুক করা আছে। আমি বিকেলে গাড়ী পাঠিয়ে দেব।তৈরী হয়ে চলে এস। রিয়া তারপর সেজেগুজে এখানে। এখন শুধুরুদ্রনীলের জন্য অপেক্ষা। কখন ও এখানে আসবে। বিছানাটা যেন তৈরীই রয়েছে। সুন্দরচাদর দিয়ে মোড়া। এখানেই রুদ্রনীলের বীর্যধারায় বর্ষিত হবে রিয়া। ও পালঙ্কটাভালো করে দেখছিল। ভাবলো রুদ্র আসার আগে একবার বার্থরুমেই নিজেকে প্রস্তুতকরে নিলে ভালো হয়। উলঙ্গ হয়ে স্নান করার আগে আঙুল দিয়ে নিম্নাঙ্গেরঅন্তঃস্থলে কনট্রাসেপটিভ্ পিলটা ঢুকিয়ে দিল। ওটা গলতে একমিনিট। তারপররুদ্রের নির্দেশ মতন ব্লাউজ, ব্রা আর শায়া খুলে শুধু শাড়ীটা জড়ানো থাকবেপেঁয়াজের খোসার মতন। রুদ্রনীল ওটা হাত দিয়ে আসতে আসতে খুলবে। তারপরেই শুরুহবে আসল ক্লাইম্যাক্স। রুদ্রনীল ড্রিঙ্ক করে। রিয়াকেবলেছিল-আমার সঙ্গে ড্রিঙ্ক করতে হবে কিন্তু তোমাকে। তারপর আমরা বিছানায় যাকরার করব। সেই কোন একসময়ে দুবোতল বিয়ার খেয়েছিলরিয়া বন্ধুর পাল্লায় পড়ে। আজ যদি রুদ্রর সাথে একটু সুরার সঙ্গ দিতে হয়ক্ষতি কি? ফিল্ম লাইনে এসব তো আকছাড় চলে। মিনাকুমারীকে দেখেনি? মদ ছাড়া তোচলতই না মিনাকুমারীর। ফিল্মলাইনে স্ট্যাটাস বজায় রাখতে হলে একটু আধটুএগুলোর তো অভ্যাস রাখতেই হবে। রিয়া ভাবছিল আচ্ছা ওর সামনে নগ্ন হয়ে বসে যদিমদ খাওয়া যায় তাহলে কেমন লাগবে? নিশ্চই দারুন। একহাতে গ্লাস, আর এক হাতেসিগারেট। কোনদিন হয়তো কোন ফিলমি ম্যাগাজিনের কভার পেজে এরকম একটা ছবিবেরোবে রিয়ার, হাজারো সিনেমা প্রেমিকের হৃদয় চুরী করে নেওয়ার জন্য। এক একটাপোজে শুধু আলোড়নের পর আলোড়ন তুলতে থাকবে রিয়া। তখন রিয়া ও তো স্বনামধন্যনায়িকা। যা করবে তাতেই লোকে বনে যাবে পাগল। ফটোগ্রাফার রিপোর্টারদেরহূড়োহড়ি, চারিদিকে শুধু ফ্ল্যাসের পরে ফ্ল্যাস ক্যামেরার আলো। খবরের কাগজেএকটা হেডিং-আজকের নায়িকা বলতে একটাই নাম শুধু রিয়া রিয়া এন্ড রিয়া। ওর ধারেকাছে কেউ নেই। ইতিহাসকে আগাম দেখার জন্য বার্থরুমথেকে বেরিয়ে এসে নিজের নগ্ন দেহটা আয়নায় দেখছিল রিয়া। তখনও শাড়ীটা পড়া হয়নি। যেন ভঙ্গিমায় মাদক রস উপচে পড়ছে। মনোহরিনী ভঙ্গি যেন রুদ্রনীলসেনগুপ্তকে মাতাল করে দেবে একটু পরেই। আচ্ছা রুদ্রনীল কি বিছানায় অনেক্ষণ ধরেকরবে? নাকি অল্প করেই রিয়াকে ছেড়ে দেবে বাকী রাতদুটোর জন্য। এসব সিনেমালাইনের প্রোডিউসার গুলো বড্ড বেশী কামুক হয়। নতুন হিরোয়িন দেখলেই পেনিসতড়াক করে লাফিয়ে ওঠে। নায়িকা করার আগে যত পারো শুষে নাও। সিনেমার নামে যেনদেহটাও কিনে নিয়েছে সাথে সাথে। রিয়া শুনেছে, শরীর না বিলিয়ে রুপোলি পর্দারনায়িকা হওয়া বড্ড কঠিন। তাও যদি বড় কোন হিরো হিরোয়িনের মেয়ে হয়। কামুকপ্রোডিউসাররা ওদের গায়ে হাত দিতে ভয় পায়। কারন ওরা তো নামি তারকার মেয়ে।হাত দিলে যদি গর্দান চলে যায়। রিয়ার কপালে এমন ভাগ্য জোটেনি। অনেকলড়াই করে তবে এ জায়গাটায় আসতে পেরেছে। বড় স্টারের বেটী হলে কি আর এতস্যাক্রিফাইস করতে হোত? তখন সহজেই জুটে যেত বড় বড় ছবির অফার। নিজের শরীরউন্মোচন করে প্রোডিউসারের সাথে শরীরি খেলায় মেত উঠতে হোত না। রুদ্রনীলকেওমুখের উপর বলে দিত-আপনি কার সাথে কথা বলছেন জানেন? চেনেন আমার মা বাবাকে।আপনার লাইসেন্সটাই ক্যানসেল হয়ে যাতে পারে এক্ষুনি। আপনি আমার সাথে শুতেচাইছেন? হাও ডেয়ার ইউ টকিং লাইক দ্যাট। আপনার সাহস তো কম নয়। কিন্তু সে আর হোল কোথায়? অগত্যা তিনরাত্রি এই হোটেলে রাত কাটানো ছাড়া উপায় তো নেই। শরীরটাকে বিলিয়ে দিয়ে এবারখুব শিঘ্রীই পদার্পন ঘটবে দুষ্টু মিষ্টি নায়িকা মিস রিয়া মুখার্জ্জীর। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে রিয়াএসবই ভাবছিল, আর অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল রুদ্রনীল সেনগুপ্তর জন্য। এবারতাহলে ওর আসার সময় হোল বলে। রিয়ার মোবাইলটা বাজছিল। হ্যালো বলতেইচেনা গলাটা শুনতে পেল। গলাটা রুদ্রনীলের। ওকে উইশ করছে। যেন অভিবাদনের কিসুন্দর কায়দা।–রিয়া ডারলিং। আর ইউ রেডী? আমিআসছি তাহলে। থ্যাঙ্কইউ তোমাকে, আমার প্রস্তাব গ্রহন করার জন্য। এবারদেখবে কেউ আটকাতে পারবে না তোমাকে। তোমার ফিল্মী কেরিয়ার সার্থকময় হয়েউঠুক। রিয়া অল দ্যা বেস্ট। কে কাকে থ্যাঙ্ক ইউ জানাচ্ছ। এতোরিয়ার স্বপ্ন। যা সফল হতে চলেছে শীঘ্রই। রুদ্রনীল সেনগুপ্ত ওকে সাফল্যেরদরজা চিনিয়েছে। থ্যাঙ্ক ইউ তো ওর দেবার কথা। আর সেখানে কিনা রূদ্রনীল? মোবাইলটা বিছানায় রেখে রিয়া হাঁসছিল আর ভাবছিল। সাদা সিল্কের শাড়ীটা ও গায়ে জড়িয়েনিল। যে করেই হোক রুদ্রকে আজ খুশী করতেই হবে। কৃতজ্ঞতা রিটার্নের পদ্ধতিটাযদি সেক্সের মাধ্যমে বিলিয়ে দেওয়া যায় তাহলেই কেল্লা ফতে। আর পেছনে ফিরেতাকাতে হবে না রিয়াকে। তখন শুধু মুঠো মুঠো টাকা আসবে সুটকেশ ভর্তি করে।রিয়ার সাথে সাক্ষাত করার জন্য কাউকে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নিতে হবে আগে থেকে।সি উইল বি দা টপ অ্যাকট্রেস ইন কলকাতা। লোকে হূমড়ী খেয়ে পড়বে ওকে দেখারজন্য। নিজেই নিজেকে উইশ করছিল, বুড়ো আঙুলটাআয়নার সামনে তুলে ধরে নিজের মুখ দেখতে দেখতে। শাড়ীর নীচে বুকদুটো তখন বেশউদ্ধত হয়ে রয়েছে। ওর বুকের সাইজটা পারফেক্ট। ৩৫-৩৬ হবে। কোমরটা বেশ সরু।যেন হাতের মুঠোয় ধরা যাবে। হাত দুটো ওপরে তুলে একবার আড়-মোড়া ভাঙল রিয়া।বগলের নীচে যে একগুচ্ছ ঝোপের সৃষ্টি হয়েছিল ওটা আজ সকালেই ব্লেড দিয়ে চেঁচেসাফ করেছে রিয়া। এখন বেশ সুন্দর লাগছে বগলের তলাটা। রুদ্র এখানে নিশ্চইএকটা চুমু খাবে। তারপর আসতে আসতে ওর সারা শরীরেই চুমুর বৃষ্টিপাত ঘটাবে। যাশরীর বানিয়েছে, যে প্রোডিউসার দেখবে, সেই কাত হয়ে যাবে। নিজেকে দেখছিল আর ভাবছিল কখন ওর আগমনঘটবে? রিয়া যে উদগ্রীব হয়ে বসে আছে রুদ্রর জন্য। ডোরবেলটা বাজতেই রিয়া দরজা খুলল।সামনে দাঁড়িয়ে আছে, রুদ্রনীল সেনগুপ্ত। পরণে খয়েরী রঙের স্যুট। কে বলবে ওপ্রোডিউসার। এমন সুন্দর চেহারা যে কোন হিরোকেও হার মানিয়ে দিতে পারেঅনায়াসেই। রিয়াকে একদৃষ্টে দেখছিল। যেন ডাইং ফর সী। ওর লাইফের একমাত্রড্রীম। -কি দেখছেন? -ভাবতেই পারছি না তুমি আমার পরেরছবির নায়িকা। কালই তোমাকে আমি সই করাব। অ্যাডভান্স পঞ্চাশ হাজার টাকা। খুশীতো? -খুশী মানে ভীষন খুশী। -কাল হিরো আসছে তোমাকে দেখতে।মিষ্টার দীপক কুমার। খুব হ্যান্ডসাম। -ও রিয়েলি? -হ্যাঁ। তবে বইতে অনেক বেডরুম সীনআছে। সবকটাই বেশ জমকালো। তুমি রাজী? -ইয়েস। কেন নয়। আমি রাজী। -বাঃ গুড গার্ল। আমার রিয়াকে বেছেআমি তাহলে ভুল করিনি। কি তাইতো? রিয়ার মুখে হাঁসি। এখন তাহলেপ্রতিদানের মূহূর্তটাকে স্মরনীয় করে তোলা যাক। রুদ্রনীল ওকে জড়িয়ে ধরেছে। এবার ওকেএকটা চুমু খাবে। রিয়া মুখটা বাড়িয়ে দিয়েছে। শরীরটা বেশ সিরসির করছে। রুদ্রওর ঠোটটা ঠোটে নিয়ে চুষছে। -তোমাকে ছমাস ধরে খুজেছি। পাইনি।বলতো এতদিন কোথায় ছিলে? আই অ্যাম রিয়েলি হ্যাপি ফর ইউ। এবার চল রিয়া। একটুএনজয় শুরু করা যাক, আজকের রাতটার জন্ রিয়াওর শরীরটাকে পুরো সঁপে দিয়েছে রুদ্রর কাছে। হিরোর থেকেও গাঢ় ঘন চুমু খাচ্ছেরুদ্র। ওর শরীরের মধ্যে একটা আলাদা রকম জোশ। প্রচন্ড রকম সেক্স। যেন কামেরআসক্তি থাকলে তবেই চুমু খাওয়ার ধরণ এরকম হয়ে থাকে। রিয়া শুধু প্রতিদানদিচ্ছে। জানে প্রতিদানে যেন কোন খুঁত না থাকে। রুদ্র খুশী হলেই তবে ওরনিশ্চিন্তি। রাতটুকু ভরপুর এনজয়মেন্ট। তারপর কালকে নগদ অ্যাডভান্স। একেবারেকড়কড়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা। রিয়াকে আর পায় কে? ওতো সব জেনেশুনেই রুদ্ররপ্রস্তাবে রাজী হয়েছে। মনপ্রাণ ঢেলে রুদ্রকে খুশী করা শুরু করেছে এখন থেকে।যেন কোন ফাঁক না থাকে। বুকদুটো পুরো লেপ্টে গেছে রুদ্রর শরীরের সাথে। চুম্বনের গভীর স্বাদ নেবার সাথে সাথে রুদ্র হাত দিয়ে ধরেফেলেছে রিয়ার বুকদুটোর একটাকে। রিয়া বুঝতে পারছে রুদ্র হাতে নিয়ে বুকদুটোকেচটকাতে চাইছে। প্রতিবাদ না করলে বুঝে নিতে হবে সে কি চাইছে? সন্মতি যখনপেয়েই গেছে রুদ্রও তাইহাত দিয়ে রিয়ার বুকটাকে চটকাতে শুরু করেছে। টিপতেটিপতে, চটকাতে চটকাতে দলাই মালাই আসতে আসতে বাড়তেই চলেছে। প্রশ্রয়, ইন্ধনযেন রুদ্রকে স্যাটিশফাই করছে একদম প্রথম থেকে। ওঃ ওয়াট এ বিগিনিং। - তোমার বুকদুটো এত সুন্দর রিয়া। হাতেনা নিলে বুঝতেই পারতাম না। ওয়াট এ লাভলি ইয়োর ব্রেষ্ট। আমি তারিফ না করেপারছি না।–তুমি ভয় পাচ্ছো রিয়া? - না তো? - আর ইউ ফিলিং ইজি? - অফকোর্স। - তাহলে চল। এবার একটু ড্রিংকস নিয়েবসা যাক। কি খাবে স্কচ্ না হূইস্কি? - যেটা খুশী। - ড্রিংক করার হ্যাবিট আছে তোমার? - একটু আধতু। - ফিল্ম লাইনে এগুলো কিন্তু খুবনরম্যাল। না থাকলে এখন থেকে নিজেকে প্রস্তুত করে নাও। আমার হিরোয়িনরাড্রিংক না করলে আমার ভাল লাগে না। ধাপে ধাপে নিজেকে তৈরী করে নিতে হবে। আরইউ রেডী? - আমাকে পরখ করছেন? আমি হ্যাঁ বলছিতো। - স্মার্ট গার্ল। (হাঁসতে হাঁসতে)তোমাকে সত্যিই পরখ করছি। রুদ্র আবার ওর ঠোট ঠোটে নিল ।দ্বিতীয়বার অনুরাগের ছোঁয়া দিতে রিয়া প্রস্তুত। কি দূর্দান্ত সমর্পণ।রুদ্রকে গরম করে দিচ্ছিল শুরু থেকেই। হোটেলে ডাকাটা যেন ভীষন ভাবে সার্থকহয়েছে। হঠাতই কেমন যেন মনে ধরেছে রিয়ার রুদ্রকেও। এত সুন্দর চেহারা যার, পাবলিকের চোখে এও তো হীরো হতে পারে সহজে।তাহলে কেন শুধু শুধু ভাড়া করা হীরো? বলে দেখবে নাকি একবার রুদ্রনীলসেনগুপ্তকে। কি জবাব হবে এর উত্তরে? -আপনিওতো স্মার্ট। নিজের ছবিতে নিজেই হীরো হিসেবে নামেন না কেন? বেশ মানাবেআপনাকে। - তাহলে তো আবার জুটি বাঁধতে হবে।আমার যে একটা জুটি পচ্ছন্দ নয়। (হাঁসতে হাঁসতে) তারপরে আবার হিরো যদি ভিলেনহতে রাজী না হয়? - বাবা আপনি তো বেশ মজা করেন? - মজা করি? না না আমরা রিয়েলটা করি।হিরোরা যেটা করে সেটা কৃত্তিম। ওরা ঐ কৃত্তিম স্বর্গরাজ্যের মধ্যে নিজেদেরআটকে রাখে। দেখনি কখনো? সিনেমায় হীরোর চুমু খাওয়ার দৃশ্যকে। কেমনডিরেক্টরের হাতের পুতুল হয়ে দৃশ্যগুলোকে পালন করে। আমাদের মতনসর্বক্ষমতাবান হতে ওরা যে পারে না। ওরা শুধু ইমেজ বিল্ডিং করে। যদি একবারকাগজে কোন গসিপ কলাম বেরিয়েছে, ফ্যান ক্লাবের সদস্যরা পাবলিসিটি শুরু করেদিয়েছে, ব্যাস, তাহলে আর পায়ে কে? ওটাইতো রটনা। হিরো কোন টাটকা ভাবীনায়িকাকে ভোগ করছে, বহূ নায়িকা ভোগে নিজেকে অভ্যস্ত করে ফেলেছে, যা শুনেছসবই পাবলিসিটি স্টান্ট। ওগুলো সত্যি নাকি? রিয়া অবাক হয়ে শুনছে । যেন স্তন্ভিত।বাক্যহারা। - আপনার হীরো দীপককুমারও তাই? - ওতা একটা মরা গাঙ। এমন একটা সমুদ্র, যেখানে জোয়ার আসে না। তুমি যদি তোমার শরীরের সবকিছু প্রস্তুত করে ওকেস্বাগতম জানাও, তাহলেও দেখবে প্যান্টের তলায় ওর কোন ঢেউ জাগছে না। আমরা ওটাপারিনা। আমাদের এটাই সব থেকে বেশী আনন্দ। যা হবে সব কিছু রিয়েল। কি বল? যেমন তোমায় পেয়েছি। আজ রাতটুকু তোমার সঙ্গ পাব, আমার বই এর পয়সাতো আর্ধেকএখানেই উঠে যাবে। তোমার কাছে এইজন্যই তো আবদারটা রেখেছি। বল এখনো বলছি।তুমি আনহ্যাপি নও তো? - না না বার বার কেন ওকথা বলছেন? আমিতো জেনেই এসেছি। রুদ্র হাঁসছিল , এবার একটা বেনসনহেজেস সিগারেট ধরালো। রিয়ার দিকে প্যাকেটটা বাড়িয়ে বলল-খাবে একটা? রিয়াও প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট বার করে ঠোটে গুজল। রুদ্র লাইটার জ্বালিয়ে বাড়িয়ে দিল রিয়ার ঠোটের দিকে। রিয়াসিগারেট ধরিয়ে ধোয়া ছাড়তে লাগল রুদ্রর মতন। - তুমি স্মোক কর জানতাম না। রিয়া মনে মনে বলল-সবই তো আপনার জন্য করছি। খুব কাছে টেনে , রিয়াকে পাশে বসিয়ে, ওর ঠোটে চুমু খেয়ে, আর বুকে আরএকবার হাত দিয়ে রুদ্র বলল-শুধু শাড়ীটী পড়েরয়েছ তোমাকে দারুন লাগছে। ডিরেক্টরকে বলব এরকম একটা সীন রাখার জন্য ,তোমারনতুন ছবিতে। রিয়া চুম্বনের সাড়া দিচ্ছিল , বুঝতেপারছিল একটু পরেই নিজেকে উলঙ্গ করে পরীক্ষা দিতে হবে রুদ্রর সামনে। তবু ভালরুদ্র তো আর ওকে রেপ করছে না। সবই তো স্বেচ্ছায় হচ্ছে ব্যাপারটা। বুকেরউপর হাত বোলাতে বোলাতে রুদ্র বলল-তোমার এই জিনিষটা কিন্তু খুব ভাল। - আমার বুকদুটোকে মিন করছেন? - হ্যাঁ কেন বলতো? - বুক ছাড়া নারীর কোন অস্তিত্ব হয় নাতাইতো? - শুধু তাই নয়। আমি অনেক হিরোয়িনকেজানি ওরা বুক উঁচু করার জন্য বুকে প্যাড লাগায়। সেদিক দিয়ে তুমি হান্ড্রেডেহান্ড্রেড। আমার কাছে ফুল মার্কস পেয়েছ তুমি। রিয়াকে রুদ্রর কথা শোনার পর বেশ খুশী দেখায়। ও রুদ্রকে আরো খুশী করার জন্য বলে-শাড়ীটা খুলব? - না না এখন না ডারলিং। একটু পরে। আগেড্রিংকসটা করি। যেন আবরণ থাকলে নিরাবরণ বেশী মধুর হয়। রিয়া রুদ্রর কথামতই রুদ্রকে কম্পানী দিতে লাগল। স্কচ হূইস্কিটাকে রুমসার্ভিসে আনিয়ে গ্লাসে ঢালার পর রিয়া মুখ ঠেকিয়ে রুদ্রর গেলাসটাকে প্রসাদকরে দিল। রুদ্র স্কচ পান করতে লাগল সেই সাথে রিয়াও। মদ খেতে খেতে দুজনেরসিগারেট খাওয়াটাও চলছে জোড় কদমে। রিয়াকে একটু কৌতূহলে ফেলে রুদ্র একটা কথাবলে ফেলল। রিয়া বুঝতে পারল না ব্যাপারটা কি? রুদ্র তখনকার মতন চেপে গেল।ওকে বলল-তোমাকে একটা কথা বলব রিয়া। আমার কথাটা রাখবে? - কি? - তুমি যদি--- - আমি যদি কি? পুরোটা বললেন না? - না থাক। এখন নয়। পরে বলব। রিয়া বুঝতে পারল না । রুদ্র বলল-এবারএকটু শাড়ীটা খোল। তোমাকে নেকেড অবস্থায় দেখি। কেমন লাগে? রিয়া উঠে দাঁড়িয়েঁ শাড়ীটা আসতে আসতে খুলতে লাগল। ভেবেছিলরুদ্র বোধহয় নিজের হাতেই উলঙ্গ করবে রিয়াকে। ওকে নিবারণ করে ওর শরীরের উপরঝাঁপিয়ে পড়বে। তা যখন হোল না রিয়া রুদ্রর কথামতই নির্দেশ পালন করতে লাগল।শরীর থেকে শাড়ীটা আসতে আসতে খুলতে খুলতে নিজেকে উন্মোচন করছে। প্রথমে বুক।তারপরে কোমর,পাছা, শেষ পর্যন্ত পা টাও। রিয়াকে নগ্ন অবস্থায় দেখে রুদ্ররচোখেমুখের আদল কেমন বদলে যাচ্ছে। যেন এখুনি ওর শরীরের মধ্যে নিজেরবীর্যধারা বর্ষণ করবে। ওকে বিছানায় নিয়ে শুরু করবে চোদনের ক্রিয়াকলাপ।রিয়ার নগ্ন শরীরটা বেশ তাতিয়ে তুলছিল রুদ্রকে। কিন্তু ও শুধু রিয়ারবুকদুটোর দিকে তাকিয়ে বলল-তুমি হোচ্ছ, সেক্সিয়েস্ট নিউকামার অব আওয়ারবেঙ্গলী ফিলম ইন্ডাস্ট্রী। ওহ ওয়াট এ ফিগার। একবার ভেবে দেখেছ রিয়াসেন্সরের কাঁচি না পড়লে তুমি কত লোকের রাতের ঘুম কেড়ে নিতে। আমারই অবস্থাখারাপ করে ছেড়ে দিচ্ছ তুমি। অনেক নায়িকা দেখেছি রিয়া, তুমি যেন একটু আলাদা।একেবারে মাইন্ড ব্লোয়িং। শরীরের প্রশংসা শুনে ভালতো লাগছেই ।কিন্তু রুদ্রর অভিপ্রায়টা কি বুঝে উঠতে পারছে না। এত দেরী কেন করছে ওকেবিছানায় নিয়ে শুতে। তাহলে কি সারা রাত শুধু চুমু আর দেহের তারিফ করেইকাটিয়ে দেবে। ওকে বিছানায় ফেলে ঢোকাবে কখন? রিয়া দেখল রুদ্র ওর শরীরটা খালিচোখ দিয়ে চাখছে। যেন নিজেকে ভেতরে ভেতরে তৈরী করছে। মনে হয় ভালো করে দমনিয়ে নিচ্ছে ভালো করে ওকে করবে বলে। আরো রুদ্রর কাছে এগিয়ে এল রিয়া ।বুঝতে চেষ্টা করছিল রুদ্র বোধহয় দেখতে চাইছে ও নিজে থেকে কতটা ইনিশিয়েটিভনেয়। একেবারে মুখের কাছে ধরল নিজের জোড়া স্তন। রুদ্র ওর স্তন মুখে তুলেনেওয়ার আগে শুধু বলল-তুমি হোলে তিন তাসের তিন টেক্কা রিয়া। তোমাকে হাতেপেলে যে কোন খেলোয়াড় অবধারিত বিজয়ী। আমি তোমাকে আজ সারারাত শুধু নিজের মতনকরে নিংড়ে নিতে চাই। বলে প্রবল আবেগে চুষতে শুরু করল রিয়ার খয়েরী রঙেরস্তনের বোঁটা। দুটো বোঁটায় জিভের দাপট বাড়াতে বাড়াতে রুদ্র এবার ওর মাইদুটোদুহাতে ধরে বোঁটা দুটো মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। রিয়া আসতে আসতে স্থির হয়ে গেছে ।চোখবুজে শুধু রুদ্রের জিভের আদর অনুভব করে যাচ্ছে। এমনভাবে স্তনের বোঁটাচুশতে কোন হিরোও পারবে না। রিয়া রুদ্রর মনোরঞ্জন প্রয়াসে ঐ অবস্থায় রুদ্রেরচু্লে আঙুল চালিয়ে ওর মাথায় বিলি কেটে দিতে লাগল। স্তনদুটো আসতে আসতেস্ফীত হয়ে উঠছে। বোঁটাদুটো পালা করে চুষতে চুষতে রুদ্রর চোখ যেন ঠিকরেবেরিয়ে আসতে চাইছে। একটু আগে যাকে একরকম ভাবছিল, সে ওরকম নয়। একেবারে পাকাখিলারীর মতন রিয়ার ব্রেষ্ট সাক করে কামনাটা মিটিয়ে নিচ্ছে রুদ্র। কে জানেহয়তো এই বুকের উপর নিপল চোষার এমন সুন্দর সুযোগ আর যদি কোনদিন না জোটে। রিয়াকে পাঁজাকোলা করে হোটেলের বিছানার উপর নিয়ে এল রুদ্র। রিয়া ওকে বলল-পোষাকটা ছাড়বেন না? আপনিরিল্যাক্স হবেন না? কমফোর্ট না হলে আমাকে করতে ভাল লাগবে? - তুমিই ফ্রী করনা রিয়া আমাকে। যেবলছে সেই যদি নিজে হাতে খুলে দেয় তাহলেই তো আরো ভালো হয়। রিয়ার ঠোটে প্রবল আশ্লেষে চুমু খেতে খেতে রুদ্রর ওকে আর কাছছাড়া করতে ইচ্ছে করছিল না। রিয়া তবু ওকে ফ্রী করছে।ওর কোট, জামা, আসতে আসতে গেঞ্জীটাও উপরের দিকে তুলে ওকে ওকে হালকা করেফেলেছে ইতিমধ্যে। প্যান্টের বেল্ট খুলে শুধুওটা নীচে নামিয়ে দিলে তলার যন্ত্রটা রিয়ার মুখে ধারণ করতে সুবিধা হবে।প্রোডিউসারের পেনিস বলে কথা। নিশ্চই পেনিস চোষানোটা পছন্দ করে। -আর ইউ ফিলিং কমফোর্ট ইন ব্লো জব? - ইয়েশ। ওয়াই নট? - তাহলে আমার এটা চোষা শুরু কর রিয়া।আই লাইক ইট। রুদ্র এবার জাঙিয়ার মধ্যে থেকে খাঁড়া লিঙ্গটাকে বার করে ওটা রিয়ার মুখের মধ্যে প্রবেশ করালো। একহাতে রিয়ারচুলের গোছাটা ধরে রিয়ার মুখের মধ্যে ওটা একবার ঢোকাতে লাগল আর বের করতেলাগল। রিয়া সুন্দর করে পেনিস চোষা শুরু করেছে। রুদ্রর সারা শরীরে ঢেউ উঠতেশুরু করেছে। মুখটা নীচু করে রিয়াকে বলল-ইউ আর রিয়েলি বিউটিফুল রিয়া।দুর্দান্ত শুরু করেছ। তুমি অনেকদূর যাবে রিয়া দেখে নিও। আমার ভীষন ভাললাগছে। এত সুন্দর করে চুষছ তুমি। রিয়া মাঝে মাঝে ওটা মুখে ঢোকানোর জন্য হাঁ করছিল, উত্তেজনাটাকে উপভোগ করার জন্য রুদ্রও ওর দেখাদেখি হাঁ করেফেলছিল মুখটাকে। বিছানায় শরীরটাকে আর্ধেক কাত করে রুদ্র এবার নিজেকে এলিয়েদিল। রিয়া ওর কোমরের কাছটায় বসে পেনিস মুখে নিয়ে চুষছে। মুখে নিয়ে লিঙ্গটাচুশতে চুশতে রিয়া চোখ বন্ধ করে ফেলেছে। লিঙ্গ তখন ওর মুখের মধ্যে ঝড়তুলেছে। লম্বা পেনিসটা মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে ক্লান্ত হয়ে পড়লেও রিয়াযথাসম্ভব রুদ্রকে খুশী রাখার চেষ্টা করছে। কোন কারনেই এগ্রিমেন্ট যেনক্যানসেল না হয়ে যায়। আজ রাতটুকু যতটা সম্ভব খুশী করতে হবে, তবেই না রুপোলীজগতে প্রবেশ ঘটবে রিয়ার। রুদ্রকে এভাবেই আনন্দ দিতে হবে সারা রাতটুকুরজন্য। রুদ্র যা বলবে তাতেই ও রাজী। রিয়ার চোষানির ঠেলায় রুদ্র যেন জ্বলতে শুরু করেছে সাংঘাতিক ভাবে। রিয়াকে এবার নিজের চোষার কেরামতিটাওদেখাতে হবে ভালভাবে। ও রিয়াকে বিছানায় পা ফাঁক করে শুইয়ে ওর যৌননালীটায় মুখদিয়ে ক্লিটোরিসটা মুখে নিল ভাল করে চোষার জন্য। জিভ লাগিয়ে ওটাকে ভাল করেঘর্ষন করতে লাগল। রিয়া অস্ফুট আর্তনাদে চিৎকার করে উঠল-আ আ আ আ আউ----- এই প্রথম কেউ ওর যৌনাঙ্গ সাক করছে ।কি সুন্দর গুদ চুশতে পারে লোকটা। একেবারে জিভ ঘুরিয়ে পেচিয়ে চাটছে রসালোজায়গাটা। দুটো পা দুহাতে ধরে ফাঁক করে রেখে মাথাটা যৌনদ্বারেই আবদ্ধ করেবেশ ভোগ বাসনার লালসা নিয়ে রুদ্র অনেক্ষণ ধরে চুশতে লাগল রিয়ার শরীরের সবথেকে স্পর্ষকাতর জায়গাটাকে। দামী প্রপার্টিটা যখনএত সহজে তুলে দিয়েছে তখন আর চিন্তা কি? এতটা আশা বোধহয় রুদ্রও করেনি রিয়ারকাছ থেকে। ও মুখ দিয়ে জিভ বার করার আ আ আ শব্দ করতে লাগল। রিয়ার যৌনাঙ্গজিভ দিয়ে চেটেপুটে তোলপাড় করে দিতে লাগল। রিয়ার তখন শরীরে একটা আসল কামভাবজেগে উঠেছে। কাটা ছাগলের মতন ছটফট করছে বিছানায় শুয়ে শুয়ে। প্রবল তৃপ্তিতেরুদ্র ওর ক্লিটোরিস সাক করছে, যেন চুক্তিপত্রে সাইন না করিয়েই আগাম চুক্তিউপভোগ করছে তাড়িয়ে তাড়িয়ে। পেনিসটাকে ঢোকানোর সময় হয়ে এসেছে। ভেতরেনিঃক্ষেপ করে সারারাত ওটাকে আর বারই করবে না রুদ্র মনে মনে নিজেকে এভাবেইপ্রস্তুত করে ফেলেছে। হঠাত রিয়া চেঁচিয়ে উঠল । রুদ্র কিকরছে হাত দিয়ে? লোমশ জায়গাটায় হাত দিয়ে থাবরাতে থাবরাতে কি যেন চেষ্টা করছেতাড়াতাড়ি ওটা বেরিয়ে আসুক। কাম অন তাড়াতাড়ি কাম অন। কুইক। রিয়া বুঝতেপারছে ওর ইউরিনটাকে এভাবে মোক্ষম কায়দায় রুদ্র পাস করানোর চেষ্টা করছে।কিন্তু ওটা যে বেরোলে রুদ্রর মুখের উপরই ছিটকে পড়বে, কি হবে তখন? ওকি ইউরিনসাক করবে? রিয়া বুঝতে পারছিল না। একটা অজানা আগ্রহে অপেক্ষা করছিল, কি হয়, ব্যাপারটা দেখার জন্য। রুদ্রর হাতের থাবরানীর চোটে রিয়াও মুখ দিয়ে গোঙানিরমতন শব্দ বের করতে লাগল–আ আ আ আ আ । ইউরিনএবার বেরোতে লাগল, আর রুদ্রর হাতের চাপে ওটা ছিটকে ছিটকে চারদিকে ছড়িয়েপড়তে লাগল। বেশীর ভাগটাই ছিটকে লাগল রুদ্রর মুখে। পুরো ইউরিনটা পাস করিয়েরুদ্র আবার রিয়ার গুদ মুখে নিয়ে চুষতে লাগল। রিয়া নিজেকে তখন আর সামলেরাখতে পারল না। তীব্র চিৎকারে ঘরটাকে কাঁপিয়ে তুলতে লাগল। ছটফট করতে লাগলবিছানার উপরে। বেশী স্মার্টনেশ দেখানোর ফল এখন হাতে নাতে গুনতে হচ্ছে। দুরাত্রি এখনও তো বাকী। প্রথম দিনেই এই। এরপরে নাজানি কি হবে। লোকটা বেশ সুন্দর সুন্দর কথা বলছিল একটু আগে। কিন্তু সেক্সেরব্যাপারে যে কতখানি ঝানু মালরিয়া অনেক আগেইবুঝে গেছে। রূদ্ররিয়াকে বলল-আর ইউ রেডী টু টেক মি ইনসাইড রিয়া? তোমাকে স্ট্রোক করার জন্যআমি ভীষন অস্থির হয়ে উঠেছি। - ঠিক আছে করুন। রিয়ার ঠোটটা ঠোটে নিয়ে গভীর চুম্বন করতে করতে রুদ্র বলল-এবার থেকে আর আপনি নয়। কি তখন থেকে আপনি আপনি করছ? আমাকে নিজের মনে করতে পারছ না? মনে কর না আমি তোমার খুব কাছের লোক। তোমারসঙ্গে শুধুই এগ্রিমেন্টের সম্পর্ক তো আমি রাখতে চাইছি না রিয়া। একটা আলাদাসম্পর্ক তোমার সাথে গড়ে তুলতে চাইছি। রুদ্রকে হঠাৎ রিয়ার একটু অন্যরকম মনে হোত লাগল। এ আবার কি রকম চুক্তি? ও তো যা করছে শুধু সিনেমায় চান্স পাওয়ারজন্যই করছে। রুদ্র কি কনট্রাকের বাইরে গিয়ে অন্য সম্পর্ক স্থাপন করতে চাইছেনা কি রিয়ার সঙ্গে? তাহলে তো বেজায় মুশকিল হবে। রিয়া তবু কিছু বলল না । আগে তোচান্সটা পাই তারপর দেখা যাবে। পেনিসটা রিয়ার ফাটলে ঢোকানোর সময় রুদ্র বলল-আমাকে আগে যারা সুখ দিয়েছে, তাদের থেকে তোমার কাছে একটু বেশী আশাকরছি। আমাকে এমন সুখ দাও, যাতে তোমাকে নিয়েই পড়ে থাকতে পারি সারাজীবন। চমকে উঠল রিয়া । এ আবার কি কথা? লোকটামনে হচ্ছে রিয়ার শরীরে মাতাল হয়ে গেছে। ওকে নিয়ে কি করতে চাইছে? সারাজীবনচটকানোর তালে আছে নাকি? মুখে কিছু না বলে কনট্রাক হারানোর ভয়ে রুদ্রকে পুরোপুরি সহযোগীতা করতে লাগল রিয়া। শুরুতেই খুব ফাস্ট গতিতেরিয়াকে ঠাপানো শুরু করেছে রুদ্র। রিয়ার পুসি দিয়ে জল গড়াচ্ছে। ভিজেজায়গাটায় হড়হড় করে ঢুকে যাচ্ছে রুদ্রর মোটা লিঙ্গটা। একবার ঢোকাচ্ছে, একবারবের করছে। প্রথমে, রিয়ার ঠোটে নিজের জিভের লালা মাখিয়ে চুমু খেতে খেতেদারুনভাবে ওকে গাঁথুনি দিতে লাগল রুদ্র। তারপর ওর বুকের স্তন মুখে পুড়েনিয়ে ওকে একইভাবে ভরপুর চুদতে লাগল রুদ্র। রিয়া হাতদুটো তখন রুদ্রের কাঁধেরেখেছে। চোখবুজে আঘাত সহ্য করে যাচ্ছে। বুঝতে পারছে শরীরটাকে চুদে তছনছকরছে রুদ্র। ওকে বাঁধা দিয়ে কোন লাভ নেই, বরঞ্চ রুদ্র ওকে নিয়ে যা খুশী তাইকরবে সারা রাত ধরে। এখন কত সময় ধরে ওকে সমান তাল দিয়ে রিয়া কোয়াপোরেট করেযেতে পারে সেটাই দেখার। রিয়া ওকে খুশী করার জন্য এবার শুধু মুখে বলল-বেশ তোহচ্ছে, কর ভাল করে। দেখল রুদ্রের মুখে একটা তৃপ্তির হাঁসি। ওকে আরো শরীরের মধ্যে একাকার করে রুদ্র বলল-এটাই তো এক্সপেক্টকরেছিলাম তোমার কাছ থেকে। থ্যাঙ্ক ইউ রিয়া থ্যাঙ্ক ইউ, আই লাভ ইউ। সর্বনাশ করেছে , এ যে দেখছি প্রেমেপড়ে গেছে রিয়ার। ওর মধ্যেই ও কেমন চিন্তায় পড়ে গেল রুদ্রকে নিয়ে। ভাবভালবাসা আগে হয় তারপরে যৌনতা। যেখানে শুধু শরীরি সম্পর্কথাকে সেখানে আবার ভালবাসা কিসের? রুদ্র যে রিয়াকে পেয়ে একটু অ্যাডভানটেজ্নিতে চাইছে, সেটা ভালমতই ফিল করল রিয়া। সকাল হলেই সব মোহ কেটে যাবে এই আশায়ও শুধু রুদ্রকে আনন্দ দেবার ব্রত নিয়ে ওকে পূর্ণ সহযোগীতা করতে লাগল। স্তনেরবোঁটাটায় কামড় লাগাচ্ছিল রুদ্র। রিয়াকে নিয়ে যেন খেলা পেয়ে গেছে ও। কামড়েকুমড়ে বোঁটাটা অনেক্ষণ মুখের মধ্যে নিয়ে রইল। চুষে চুষে সুখটাকে ভরপুরউপভোগ করছিল। স্তনটাকে গভীর আবেগ নিয়ে চুষতে চুষতে ও রিয়াকে বলল-আই রিয়েলিএনজয়িং। তোমার বুকদুটো মনে দাগ কাটার মতন রিয়া। সারা জীবন মুখে নিয়ে চোষাযায়। রিয়া বলল-ওভাবে চুষো না । আমি আরপারছি না। রুদ্র কামের উত্তেজনায় রিয়ার অনুরোধটা রাখল না। প্রবল গতিতে রিয়াকে ঠাপ দিতে দিতে ওর ব্রেষ্ট নিপল চুষেচুষে একাকার করে দিতে লাগল। যেন এবার রিয়াররসালো গুদটাও ছিড়ে একাকার করে দেবে একটু পরেই। দামী হোটেলের বিলাসবহূলকামরায় কামকেলিতে লিপ্ত হয়ে রুদ্র এক অপরূপ সুখ পেতে লাগল রিয়াকে চুদতেচুদতে। রস গড়াতে গড়াতে রিয়ার যৌননালীও তখন ভিজে জ্যাব জ্যাব করছে। অনায়াসেঢুকে যাচ্ছে রুদ্রর ডান্ডার মতন লিঙ্গটা। স্তনদুটোও সেই সাথে মুখে নিয়েছেলেখেলা করছে। ঝড়ের গতি ক্রমশ গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে, থামার কোন লক্ষণনেই। রিয়া বলল-তোমার লিঙ্গের জোড় খুব বেশী। আমার সারা শরীরটা তোলপাড় হয়ে যাচ্ছে। রুদ্র বলল-প্রথম প্রথমতো , তাই তোমারএরকম মনে হচ্ছে। আসতে আসতে দেখবে, সব অভ্যাস হয়ে যাবে। চোখটা বুজে দাঁতটা শক্ত করে চেপে ধরল রিয়া। রুদ্র রিয়ার ঠোট চুষতে চুষতে বলল-আমাকে তোমার শরীর থেকে কোনদিনবিচ্ছিন্ন কোরো না রিয়া। এভাবেই চুদতে দিও আজীবন। চোখ বুজে আত্মসমর্পণ করা ছাড়া কোন উপায় নেই। রিয়া দাঁতে দাঁত চেপে রুদ্রর মরণ ঠাপ সহ্য করতে লাগল। উত্তেজনাএক অদ্ভুত শিহরণ তুলছে সারা শরীরে। রিয়া বুঝতে পারছিল রুদ্র প্রবল আনন্দেআর উৎসাহে ঠাপাচ্ছে ওকে। যেভাবে বাগে পেয়ে গেছে ওকে, তাতে ভোর হওয়ার আগেইমনে হচ্ছে বাচ্চার বীজ বপন করে দেবে শরীরের মধ্যে। হঠাৎ চোখ খু্লেউল্টোপাল্টা ভাবতে লাগল রিয়া। টিভিতে বাংলা চ্যানেলে খবর হচ্ছে। খাস খবর, আজকের বাংলা সিনেমার উদীয়মান নায়িকা-মিস রিয়া অন্তসত্তা। তিনি শিঘ্রীই মাহতে চলেছেন। এমন কেউ আছেন তিনি বাপের পরিচয় গোপন রেখে এই দুঃসাহসিক কাজটাকরে ফেলেছেন। আপনারাই বলুন এমন মশলামুড়ি না হলে বিনোদন জগতের আর মজা কিরইল? কিন্তু এতো মশলা নয়, একেবারে বাস্তব চিত্র। আমাদের চ্যানেল সত্যি কথাবলতে যে ভয় পায় না। রিয়া ভাবছে , আর রুদ্র প্রবল তৃপ্তিতেঠাপিয়ে চলেছে। একটু পরেই যেন বীজের বাণ নিঃক্ষেপ হোল বলে। মালটাফেলার আগের মূহূর্তে রিয়ার ঠোট থেকে সমস্ত মধুরস শুষে টেনে নিতে থাকেরুদ্র। দৃঢ়ভাবে লিঙ্গ চালনা করতে করতে রুদ্র ওকে বলে এই সুখকর মূহূর্তটাআমি আরো অনেকক্ষণ ধরে রাখতে চাই রিয়া। প্লীজ তুমি এবার একটু কামোত্তেজিতহও। আমি বলছি তোমার কষ্ট হবে না। আমাকে আরো আঁকড়ে ধর রিয়া প্লীজ। বলেইরিয়ার স্তনের বোঁটা দুটো মুখে নিয়ে অভিনব কায়দায় চুষতে থাকে রুদ্র। রিয়াবুঝতে পারে সন্তান এসে যাওয়ার ভয় করে লাভ নেই। যা হওয়ার দেখা যাবে। ওর তোনিম্নাঙ্গের অন্তঃস্থলে কনট্রাসেপটিভ্ পিলটা ঢোকানোই আছে, তাহলে আর চিন্তাকি। রুদ্রকে এবার নিজেই আদর করতে করতে বলে, আমাকে যত খুশী কর রুদ্র, আমারভাল লাগছে। তোমার সুখ মানেই আমার সুখ। রুদ্র এবার রিয়াকে বিছানা থেকে একটু উপরে তুলে দ্রুত গতিতে ঠাপাতে থাকে। প্রবল ঘর্ষনে রিয়ার শরীরের মধ্যেও কামউত্তেজনাও বাড়তে থাকে সাংঘাতিক ভাব। ও এবার বুঝতে পারে রুদ্রর সাথেসেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সে ও কেমন আলাদা টান অনুভব করছে রুদ্রর প্রতি। রুদ্রকেএবার খুব করুন আবেগ মাখানো স্বরে রিয়া বলে-আমার সবকিছু আজ তুমি নিয়ে নিলেরুদ্র। এত তীব্র অনুভূতি। এত শিহরণ, তুমি আমাকে কি করলে বলতো রুদ্র? রুদ্র ওকে চুমু খেতে খেতে বলে-আজ থেকে তুমি আমার হিরোয়িন রিয়া। জীবনে কোন কিছুরই অভাব হবে না তোমার। আমিসেইভাবেই রাখব তোমাকে। দেখে নিও। আই লাভ ইউ মাই সুইট হার্ট। লিঙ্গটাকে বারবার রিয়ার জরায়ুতে মিলিত করতে করতে রুদ্র এবার বীর্যপাত শুরু করে আসতে আসতে। প্রথমে বীর্যজরায়ুর মুখের উপর ছিটকে পড়ে তারপর জরায়ুর মুখের ছিদ্র দিয়ে ওর বীর্যবাহিতশুক্রবীজ রিয়ার জরায়ুর ভিতরে প্রবেশ করতে থাকে আসতে আসতে। দুজনে পরষ্পরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে ।যেন স্নায়ু পূর্ণ শেষ অন্তরাগের মূহূর্ত। রুদ্রের চুলে হাত বুলিয়ে দিতেদিতে রিয়া বলে-এই রুদ্র, তুমি আমার বইয়ের হিরো হও না গো। তোমাকে আমার ভাললেগে গেছে
Blog Archive
-
▼
2010
(1231)
-
▼
November
(364)
- Militer Perancis Mati Di Afganistan....!!!!!
- (Video) Kekuatan Jari Seorang Biksu...
- Foto - foto Tato yang Hot di tubuh Wanita
- Earos : Earphone Canggih yang memanjakan Telinga Anda
- Tentara Malaisya Bengong.....?????
- Gereja Di Vietnam DIhancurkan Tentara Dengan Bom
- Budak SEks Tentara Jepang
- Tewasnya Mujahidin Tarkastan Ditangan Militewr Rusia
- "Militer Diperkosa Dalam Perang Teluk"
- Militer WAnita Dari Langit
- Puteri Samudera Dalam Hari Jadinya
- "Bukan Mawar Tapi Melati"
- Bidadari Yang Mewakili Indonesia Tugas Ke Libanon
- Militer Wanita Cina Tidak Hanya Hebat Dalam Tugas ...
- Panglima TNI "Peran TNI Bukan Penguasaan"
- "Ipar SBY Jabat Pangkostrad"
- Pencegahan TNI AD Terhadap Perang Modern
- Apa Yang Akan Terjadi JIka TNI diberikan Hak Pilih...
- Angfgota TNI Tewas Dikeroyok
- "TNI & POLRI KOnsumen Utama Narkoba":
- Mayor Pasekal dipecat dari TNI karena Narkoba
- "Tentara AS Bunuh Diri" Akibat Narkoba
- Wanita terseksi dikalangan MIliter Dunia
- Beautiful ladies from Islamabad, Lahore and Karachi
- Ungkap Kebohongan Militer Wanita Dari "Facebook "
- Militer Israel Dilarang "Facebook-an"
- Brigjen Syahiding pimpin langsung sisir lerengt Me...
- No title
- "Teroris Gunakan Senjata TNI"
- Kasusus Ambalat dorong TNI AL modernisasi Senjata ...
- Bocah SD korban Pemerkosaan Eks TNI
- Pelecehan seksual oleh " 41 orang TNI"
- "Protes TNI AU" terhadap Arogansi Densus 88
- Oknum Linud 503 " Tewas dikeroyok Massa"
- Korsel & AS Pemicu Perang Dunia Ke III
- Kim Kardashian Make Up
- লুকিয়ে ভাড়াটে আপুর গোসল দেখে চোদা দিলাম (এপয়েন্...
- দিনে দুপুরে ল্যাংটা হয়ে ননদ এবং ভাবীর মধ্যে ধোন ন...
- মাস্টার্স কমপ্লিট করে সবে মাত্র একটা এন-জি-ওতে জয়ে...
- মুঠোফোনে পর্নো ভিডিও দেওয়ার সময় গ্রেপ্তার ৬
- লুকিয়ে গোসল দেখার পর উপুর করে চুদলাম বড় বোনের বান্...
- ফিল্মী নটীর সাথে রক্তাক্ত চুদাচুদি
- যৌবনের বিনিময়ে জীবন chuda chudi
- ৩ বান্ধবীকে একসাথে চোদা
- Atletico Madrid Striker Diego Forlan Coveted By Fl...
- Zaira Naira Promo
- Galeri Foto - Foto Mobil yang Gokil..
- Galeri Foto - Foto Gokil... (Part 1)
- Mummi Mesir berusia 1.700 tahun ditemukan...
- (Video) Nyeleneh, Cewek cantik ini Mandi di Lumpur
- Jenazah Oma Ida Kusumah Disalatkan...
- (Video) Kocak, Mic Terbalik..Ketahuan Lipsync...
- Pakistani Girls In Lahore
- 2010 FIFA FIFPro World XI
- Diego Forlan is not interested in leaving Atletico...
- juara itu nomor 1 bagi TNI AD
- Kematian tragis seorang Purnawirawan dengan Kekas...
- AHRC (Asian Human Rights Commsission) Ternyata Pro...
- Hebatnya Prajurit TNI di Libanon.......!!!!!
- PPRC TNI PB Merapi
- Pentingnya Alat komunikasi bagi Satgas TNI PB Merapi
- Pengakuan penganiayaan warga Papua
- Reformasi TNI dibawah Koamando Panglima baru
- Bocah Palestina Yang Teraniaya Oleh tentara Israel...
- Cewek Sexy Cantik Yang jadi Militer !!!!
- Tammy Chen Yi Rong Taiwan Wacoal Bra Model
- (Video) Tendangan Kungfu Seorang Kiper Sepakbola
- Foto Manusia Transparan...
- Desi Brides Makeup, Jewelery & Dresses Just in Fas...
- SUMBER IDE UNTUK MENULIS BUKU HOW TO
- Wanita Cantik Ini Menjelajahi Dunia Sejauh 38.000 ...
- Tamil Blue movies
- (Video) Alien Hidup Terekam oleh Warga yang Menghe...
- Pintu Gerbang Tol yang Aneh...
- Bollywood Actress Lara Dutta Very Deep Cleavage
- Forlán, en el Foro Marca: “Me encantaría jubilarme...
- Unik sihh,,, tapi ngeri Juga.,.,.
- FHM
- The Vibe Spot
- Youtube-i'm with Kim
- Ratusan Orang Ciuman Masal di Jalan.... Gokil..!!!
- Kenapa dengan Wajah Wanita ini ya..????
- Kata-kata motivasi ini benar-benar anti gagal. Pem...
- Blogger page
- Shawn Michaels with HBK MANO and Diego Forlan
- Rumitnya Membuat Helm Valentino Rossi
- Hukuman yang Aneh Siswi di Jepang...
- Farah Khan's Wrist Becomes Immobile
- Katy Perry Boobs Hot Topic Again
- Latest 2010 Scandal Shreya Ghoshal Show Her Clear ...
- Bollywood Actress Meenakshi Seshadri lip kissing S...
- Minissha Lamba In Sexy Hot Bikini Pictures
- Shradha Sharama Sexy Live Performance
- Bigg Boss Season 4 – Seema Parihar grooves to rock...
- Anjaana Anjaani dances into trouble..
- Hema Malini robbery case solved, 5 nabbed
- Foto - foto Cewek Gokil
- (Video) Presenter Berita Mengamuk gara-gara Tayang...
-
▼
November
(364)